Examine This Report on আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

জমি নির্বাচন ও তৈরি : বীজ আলুর ভালো ফলন পাওয়ার জন্য সুনিষ্কাশিত বেলে দোআঁশ মাটি সর্বোত্তম। নির্বাচিত জমি অন্যান্য আলু ফসল, মরিচ, টমেটো, তামাক ইত্যাদি সোনালেসি গোত্রভুক্ত ক্ষেত থেকে অন্তত ৩০ মিটার দূরে থাকতে হয়। ৫-৬ টি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ভালোভাবে ঝুরঝুরা করে আগাছা মুক্ত করতে হবে। চাষ অন্তত ১৫ সেমি গভীর হতে হবে। মাটি বেশি শুকনো হলে প্লাবন সেচ দিয়ে মাটিতে ‘ জো’ আসার পর আলু লাগাতে হবে।

• আলু পুরো পোক্ত হলে তবেই তুলতে হবে। তোলার ৭-১০ দিন আগে আলু গাছের গোড়া কেটে ফেলে গাছ আলাদা করতে হবে।

ব্যবস্থাপনা: আক্রান্ত গাছ কিছুটা মাটিসহ সরিয়ে ফেলতে হবে। জমি গভীর ভাবে চাষ করতে হবে। জমিতে সব সময় জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে।

প্রতিদিনের পোল্ট্রি পণ্যের পাইকারি দাম

কৃষি প্রতিবেদন ও সাফল্য গাথাঁ সফলদের সাফল্য গাথাঁ

৫ সেমি) দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। আলু সংরক্ষণ করার আগে সুতলী পোকা আক্রান্ত আলু বেছে ফেলে দিতে হবে।

আলু উত্তোলনের পর পরই বাড়িতে নিয়ে আসা উত্তম। আলু তোলার পর কোনো অবস্থাতেই ক্ষেতে সতূপাকারে রাখা যাবে না, কারণ ক্ষেতে আলু খোলা রাখলে তা বিভিন্ন প্রকার রোগ ও পোকা দ্বারা আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, আক্রান্ত হতে পারে (যেমন-সুতলি পোকা ডিম পাড়তে পারে)।

ভূমিকা: ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হয়ে থাকে।

দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের মাটি রয়েছে। এজন্য সকল জমিতেই সাড়ে চাহিদা একরকম নয়। প্রতি বিঘাতে ৩৩ শতক করে থাকে আর সারের পরিমাণ দিতে হয় ৪৪-৪৮ কেজি। টি এস পি সারের পরিমাণ দিতে হয় ২৭ থেকে ৩০ কেজি। এমওপি পরিমাণ ৩৩ থেকে ৪০ কেজি। জিমসাম সারের পরিমাণ ১৩ থেকে ১৬ কেজি। জিংক সালফেট ১৩ থেকে ১৬ কেজি দিতে হবে। যে সকল মাটিতে ম্যাগানেসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে সেখানে দিতে হবে ১৮ থেকে ২০ কেজি, বোরন ৮০০ গ্রাম-১ কেজি। গোবর দিতে হবে ১২০০ থেকে ১৩০০ কেজি মতো। গোবর এবং জিংক সালফেট ধানের শেষ চাষের সময় এটি জমিতে দিতে হয়। ইউরিয়া দিতে হয় ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয়বার যখন মাটি তুলবেন তখন এটি দিতে হবে। সার জমিতে দেয়ার পরে এটি সঙ্গে সঙ্গে সার এবং বীজ মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।

আলুর চোখে সাদা পুঁজের মতো দেখা যায় এবং আলু অল্প দিনের মধ্যেই পচে যায়৷

মাচা পদ্ধতিতে লাউ চাষে ভাগ্য বদলাচ্ছে চাষীদের

পরিষ্কার ঠান্ডা ছাই বীজের কাটা পাশে প্রয়োগ করতে হবে। এই সমস্ত সতর্কতা অবলম্বন করা বীজ পচনের ঝুঁকি হ্রাস করবে।

ব্যবস্থাপনা: এই রোগের প্রতিকারের উপায় হল কম দূরত্বের বপন, সুষম সার ব্যবহার করা ও নিয়মিত সেচ প্রদান করা ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *